POST-TITLE-HERE

Posted by Author On Month - Day - Year

POST-SUMMARY-HERE

POST-TITLE-HERE

Posted by Author On Month - Day - Year

POST-SUMMARY-HERE

POST-TITLE-HERE

Posted by Author On Month - Day - Year

POST-SUMMARY-HERE

POST-TITLE-HERE

Posted by Author On Month - Day - Year

POST-SUMMARY-HERE

POST-TITLE-HERE

Posted by Author On Month - Day - Year

POST-SUMMARY-HERE

টাঙ্গাইল থেকে ফিরছিলাম কালিয়াকৈরের কাছাকাছি বাস নষ্ট রাত বাজে আড়াইটা মেজাজ ভালো লাগার কোন কারণ নেই একটা ঝুপড়ি চায়ের দোকান বন্ধ করে দিচ্ছিল আমি আর আরো কয়েক জন যাত্রী অনুরোধ করে খোলা রাখলাম চা টা খেতে অত্যন্ত বাজে কিন্তু কিছু করার নেই বাস ঠিক হওয়া অথবা ভোর হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে পাশের যাত্রীটা অনেক্ষণ ধরে আলাপ জমাতে চাইছে আমার এতোক্ষণ কথা বলতে ইচ্ছা না করলেও নিরুপায় হয়ে মন দিলাম বুঝলেন ভাইসাব, তিনি শুরু করলেন, দিল তো শরিলের মধ্যেই পড়ে দিল যখন কিছু চায় আর শরিল যখন কিছু চায় সেই দুইটাই আসলে এক কথা আমি বিরসমুখে বললাম, ভাই ফিলোসফি বাদ দিলে হয় না? ভদ্রলোক দ্বিগুণ ৎসাহে চালিয়ে গেলেন, আরে ভাই ফিলোসফি তো আমাগো মাথার চুলে, ধোনের বালে, গোয়ার বালে মানে বালের গোড়ায় গোড়ায় ছড়াইয়া আছে এবার আমি হেসে ফেল্লাম ঠিক আছে ভাই আপনি বরং কিছু চোদাদর্শনের আলাপই করুন শুকনো ফিলসফির চাইতে এই বোকাচোদা রাতে সেটাই ভালো জমবে
চোদাদর্শন হুম এইটা আপনি খুব মূল্যবান একটা প্রস্তাব করছেন তাইলে নিজের জীবনের ঘটনাই বলি চোদা এমনই একটা বিষয় যেইটা অভিজ্ঞতা ছাড়া কেউই বর্ননা করতে পারবো না তা সে যত বড় বুজুর্গই হোক না কেন আমি বললাম, একমত ভদ্রলোক চালায় গেলেন, কিন্তু বুঝলেন নাকি জগতে চোদা আছে অনেক রকম যেমন ধরেন, প্রেমিকা চোদা, বউ চোদা, শালী চোদা, ভাবিচোদা, চাচিমামিফুপুচোদা, ড়্যানাডম ফকিন্নি চোদা, কাজের ছেড়ি চোদা আর সব থিকা ইউনিক হইলো বইনরে আর মায়রে চোদা আমি একটু নড়ে বসলাম ভদ্রলোক বললেন, আপনার কি ইনসেস্টে সমস্যা আছে নাকি? যৌবনজ্বালায় যান না? বললাম, অবশ্যই যাই গিয়ে ইনসেস্ট চটিও পড়ি কিন্তু আজ পর্যন্ত কারো লাইভ অভিজ্ঞতা শুনিনি তো এইবার শুনেন সব কিছুই তো পয়দা করতে হয় এমনোতো একদিন ছিল যখন আপনার ধোনে কোন মাল ছিল না চোদা কি আপনি জানতেন না সেই দিন তো গেছে না কি? ভদ্রলোক আমাকে আবারো হাসালেন বলেন ভাই বলতে থাকেন, আমি চুপচাপ শুনি
বুঝলেন নাকি, ভদ্রলোক গল্প শুরু করলেন, তখন আমার বয়স সাড়ে বারো ধোনে মাত্র মাল আসি আসি করতেছে আমরা বাসায় দুই ভাই তিন বোন ভাই আমার দুই বছরের ছোট বড় আপার বয়স তখন সতের, মেজ আপার পনের আর ফারজানা আমার জমজ আমি আপাদের সাথে এক বিছানায় ঘুমাতাম ছোট ভাই থাকতো মায়ের সাথে বাবা চট্টগ্রামে চাকরি করতেন মাসে একবার কি দুইবার ঢাকা আসতেন খুব বিখ্যাত আদার ব্যাপারি ছিলেন নামও মনে হয় শুনছেন উনার, কালা মিয়া সওদাগর আমি ভদ্রতা করে বললাম, মনে হয় শুনেছি আপনার ফ্যামিলির কথা আরো বলেন ভালো লাগতেছে ভদ্রলোক কচ্ করে পানের বোঁটা কামড় দিয়ে বললেন, লাগবেই এরকম পরিবার আপনি তো আর মোড়ে মোড়ে পাবেন না
যা কইতেছিলাম, জমজ বোনটা মানে ফারজানা সেই ছোট বেলা থেকেই আমাকে কোলবালিশ কইরা ঘুমাইতো যতই ঝগড়া ঝাটি করি পরে আমাদের ভাব হবেই বড় দুই বোন আমারে অনেক আদর করতো কিন্তু জমজ বোনের মহব্বত অন্যরকম আমরা একসাথে খেলতাম, একসাথে স্কুলে যাইতাম, একসাথে গোসলও করতাম সেই সময় মানে সেই সাড়ে বারোর দিকে খেয়াল করলাম ওর বুকে মার্বেলের মতো গজাইতে শুরু করছে স্কুলে অনেক পোলাপানই তখন হাত মারার গল্প করতো চোদার কথাও বলতো আমি সব সময় ফারজানার সাথে ঘুরতাম অন্য মেয়েদের দিকে কেন তাকাইতে হবে সেইটা মাথায়ও আসতো না মাবোনদের দেইখা জানতাম যে বড় হইলে মেয়েদের বুক বড়ো হয় ফারুরটাও বড় হইতে শুরু করছে বুঝলাম হাত দিয়া একদিন গোসলের সময় নাইড়া দিলাম ফারু উহ্ উহ্ কইরা উঠলো সুড়সুড়ি লাগে তো! সময় প্রায়ই খেয়াল করতাম আমার কচি ধোনটা হঠা হঠা খাড়া হইয়া যাইতো গোসলের সময় প্রত্যেকদিনই খাড়াইতো বিশেষ কইরা যখন ফারুর বুকে বা নুনুতে হাত দিতাম তখনো জানি না যে ঐটা আসলে নুনু না গুদ তখন জানতাম রানের চিপায় যা থাকে তাই নুনু কয়েকদিনের মধ্যেই খেয়াল করলাম ফারু জামা খুলতে থাকলেই ধোন তিড়িং কইরা দাঁড়াইতো ফারু যখন ঐখানে হাত দিয়া নাড়তো তখন খুব ভালো লাগতো আমিও ফারুর নুনুতে হাত বুলাইয়া দিতাম ওর চোখ বুইজা আসতো আরামে আরামটা দিন দিন বাড়তে থাকলো
কিছু একটা হইতেছে ভিতরে বুঝতাম কিন্তু কি হইতেছে ঠিক পরিস্কার না আর এইসব গোপন ব্যাপারে স্কুলে আলাপ করাও যায় না স্কুলের পোলাপানরা যা বলতো তাতে বুঝতাম যে ওরা নুনুতে অনবরত কিল মাইরা মাল বইলা একটা কিছু বাইর করে আমাদেরো হয়তো হবে এরকম ভাবতাম ভাবতে ভাবতে হাতাহাতি করতাম ফারুর বুকে চুমা দিতাম কিন্তু মার্বেলে চুষতে গেলে বলতো ব্যাথা লাগে
এর মধ্যে একদিন একটা বিশেষ ঘটনা ঘটলো আমাদের বাসায় নিয়মিত বেগুন কিনা হইতো মা বাইছা বাইছা লম্বা বেগুনগুলি বড় আপা মেজ আপাদের দিয়া দিতো এই ব্যাপারটা আমার কাছে ক্লিয়ার ছিলো না ওরা বেগুন দিয়া কি করে একদিন দুপুরে মা গেছে ছোট ভাইরে নিয়া পাড়া বেড়াইতে আমাদের স্কুল সেদিন চতুর্থ পিরিয়ড পরে কেনো জানি ছুটি দিয়া দিছে বাসায় চুপচাপ ঢুইকা হাতমুখ ধুইতেছি হঠা আপুদের রুম থেকে কেমন একটা উহ্ আহ্ শোনা গেল আমি আর ফারু পা টিপা টিপা গিয়া দরজার ফুটা দিয়া উঁকি দিলাম দেখি বড় আপা মেজ আপা দুই জনই ল্যাঙটা বড় আপা সাঈদা মেজ আপা মাহবুবার বুকে মুখ দিয়া দুধের বোঁটা চুষতেছে মেজ আপা বিরাট বড় একটা বেগুন বড় আপার নুনুতে ঘষতেছে একটু পর পর তারা একে অপরের মুখে চুমা দিতেছে জিভ বাইর কইরা একজন আরেকজনরে চাটতেছে একেকবার একজন আরেকজনের মুখে জিভ ঢুকাইয়া দিতেছে এর মাঝে একেকবার একজন আরেকজনের বুকে হাত বুলাইতেছে আস্তে আস্তে টিপতেছে দেখতে দেখতে আমিও এক ফাঁকে ফারুরে একটা চুমা দিলাম ফারু হিহি কইরা হাইসা উঠতে গেলে আমি মুখ চাপা দিলাম ভাগ্য ভালো আপুরা কেউ শুনে নাই আপুদের চোষাচুষি দেখে আমার ধোন আবার খাড়ালো হাফ j্যান্টের চেইন টেনে বের করে আলতোভাবে নাড়তে থাকলাম ফারু হাত বাড়িয়ে মুঠ করে ধরলো ওর নরম হাতের ছোঁয়ায় কি যে ভালো লাগতেছিল বইলা বুঝাইতে পারবো না আমার বাম হাতটা ঢুকিয়ে দিলাম ফারুর পেন্টির ভিতরে আরেকহাতে বুকের সুপারিগুলা নাড়ে বড় আপা আর মেজ আপা তখন উল্টো হয়ে একে অপরের নুনু চুষতে থাকে অনেক পরে জেনেছিলাম চোদনের পরিভাষায় একেই বলে সিক্সটি নাইন পজিশন

Read this full story by download this story, to read this please download this pdf file from here


Download This story


Essential Web Directory



    Featured-video

    Tag-cloud